মোঃরোমান আকন্দ,গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি। বর্তমান ঋতু বৈচিত্রের মধ্যে অন্যতম একটি ঋতুর নাম শীতকাল। অন্যান্য মাসের মত ঋতু পরিবর্তনের মধ্যে অন্যতম চোখে পড়ার মতো ঋতু শীতকাল। শীতকালে কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে আসে শীত। তেমনি প্রাণীকুলে নেমে আসে বিপর্যয়। মানুষ কুয়াশার চাদর মুড়িয়ে আসা শীতকে উপভোগ করে অনেক কষ্টে। তাইতো তারা সকাল থেকে রাত অবধি অনেক কষ্টে দিন যাপন করে থাকে।শীতকালে সূর্যের তাপমাত্রা কমে আসায় ঢেকে যায় চারদিক।
তাইতো গ্রামগঞ্জের মানুষেরা একটুখানি শরীরকে চাঙ্গা কিংবা শীত থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে নেওয়ার জন্য গ্রামে একটুখানি খড়, কুটা, কাঠ, লাকড়ি সহ অন্যান্য জিনিস দিয়ে আগুন লাগিয়ে সকাল থেকে রাত্রি অবধি ছোট, কচিকাঁচা, বৃদ্ধ- বয়স্ক, নারী,পুরুষ শরীর গরম রাখার জন্য আগুন পোহায়। এতে করে শরীরে একটুখানি গরমের অনুভূতি সৃষ্টি হয়। এটি যেমন একটি উপকার। তেমনি এটি উপকারের চেয়ে ক্ষতির মাত্রা বেশি নিয়ে আসে।যেমন কিছু বৃদ্ধ, বয়স্ক, নারী, পুরুষ কিংবা ছোট, ছেলে মেয়েরা যারা অজ্ঞতাবশত আগুন পোহানোর সময় নিজেদের পরনের কাপড়, চোপড় কিংবা গায়ের চাদর এগুলো এলোমেলো করে রেখে আগুন পোহায় এতে করে তাদের কাপড় আগুনে পরে শরীরে আগুন লেগে যায় ও মৃত্যু পর্যন্ত ঘটে।
অন্যদিকে আবার কিছু অসচেতন পরিবার আছে যারা আগুন যেখানে সেখানে রাখে এতে করে বাড়ির আশেপাশের কোন না কোন অংশে আগুন লেগে গেলে পুড়ে যেতে পারে সবকিছু কারণ বর্তমানে শীতকালে বাতাসের পরিমাণ বেশি কিংবা বাতাসে অক্সিজেন থাকে বেশি তাই সামান্য কিছুতেই যেখানে সেখানে আগুন লেগে যেতে পারে পুড়ে যেতে পারে একজনের জন্য অন্যজনের পরিবার।তাই সকলকে সচেতন থাকতে হবে যেখানে সেখানে রান্নাবান্নার আগুন, গ্যাসের আগুন জ্বালিয়ে রাখা যাবে না এতে করে পুড়ে যেতে পারে সবকিছু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে সমাজ তথা দেশ।তাই আসুন নিজে সচেতন হই অন্যকেও সচেতন করি।